জালান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম প্রযোজিত, নন্টে ফন্টে মুক্তি পেল, প্রিয়া সিনেমা হলে

Spread the love

উনিশে মে শুক্রবার সন্ধ্যে সাড়ে ছয়টায় , নারায়ণ দেবনাথের অন্যবদ‍্য সৃষ্টি নন্টে ফন্টে শুভ মুক্তি পেল বড় পর্দায়…..

যা এতদিন মানুষ শুধু কাগজে ও কাটুনে পড়েছে ছবি দেখেছে নন্টে ফন্টেকে…. আর সেই কাটুন ছবি বড় পর্দায় নিয়ে আসলো জ্বালান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম
,
কাহিনী নারায়ণ দেবনাথ, চিত্রনাট্য ও সংলাপ অম্লান মজুমদার, পরিচালনায় অনির্বাণ চক্রবর্তী,, সংগীত অনুপম রায়, সিনেমাটোগ্রাফার আয়ুব আলী খান, সহ প্রযোজক আকৃতি জালান, গণমাধ্যম রানা বসু ঠাকুর
, এবং যাহারা অভিনয় করেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন পরান বন্দ্যোপাধ্যায়, অম্লান মজুমদার, শুভাশিস মুখার্জি, সুমিত সমাদ্দার, লামা, কাঞ্চনা, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, পার্থসারথী দেব, পুলকিতা, সোহম বসু রায় চৌধুরী, সোহম বোস ,কৃষ্ণ ব্যানার্জি, মনোজ জ্যোতি মুখার্জি, নিমাই ঘোষ সহ অন্যান্যরা.. কমিকস নিয়ে প্রথম এই ছবি বড় পর্দায় আর সন্ধ্যে থেকেই সিনেমা প্রেমীদের ভিড় জমে উঠে প্রিয়া হলে।

নন্টে ফন্টে গল্পটিকে এত সুন্দর ভাবে সাজিয়েছেন চিত্র পরিচালক না দেখলে বোঝা যাবে না। এবং যাহারা অভিনয় করেছেন, তাদের এতটাই সূক্ষ্ম অভিনয় যা দর্শকদের মাতিয়ে তুলেছে শুরু থেকেই এবং দর্শকদের উল্লাস মাঝে মাঝে দেখা যায়,, মাঝে মাঝেই দর্শকের চেঁচিয়ে উঠেন ,একেক জনের এক একটি অভিনয় দেখে।

পরিচালক ,প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার একটাই কথা বলেন, ছবি কি রকম হয়েছে, সেটা বিচার করবে সিনেমা প্রেমীরা, দর্শকেরা, তাদের বিচারী আমাদের আনন্দ এবং আমাদের এগিয়ে চলার পথ দেখাবে..….

কাহিনী=… হিরাগঞ্জ ও মতিগঞ্জ কেঁপে উঠে =..নন্টে ফন্টের তান্ডবে, ১২ বছরের ২ পুচকের জ্বালায় জেরবার সবাই, তাদের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে হাতি স্যারের হোস্টেলে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় তাদের পরিবার, অগত্যা দুই পুচকে এসে ওঠে হোস্টেলে, ঠাই হয় একই ঘরে, শুরু হয় দুজনের লড়াই, কে বড়ো…. নন্টে যেমন ফন্টেকে জব্দ করতে চায়, তেমনি ফন্টে বুদ্ধি বিচারে নন্টে ঘায়েল করবে, এসব করতে গিয়েই তারা ধরে ফেলে চোর কাকড়াকে….। কাঁকড়া ড্রাগনের পরিবারের এক অন্যতম সদস্য, ড্রাগনের অনেক স্বপ্ন, তার হাত দিয়েই তো তৈরি হয়েছে যত নামকরা চোর। জালিয়াতি ভাবা যায়, চোর ডাকাতে চার-পাশ ভরিয়ে দিতে পারলে তাকে আর‍্ পায় কে, অন্যদিকে চোর ধরে হাতি স্যারের বাহবা কুড়ায় নন্টে ফন্টে।। জ্বলে ওঠে কেলটুদা, কেল্টুদা নন্টে ফন্টে থেকে বেশ কয়েক বছরের বড়, হোস্টেলের মনিটর ,সবাই কেল্টুদা কে সমীহ করে। কেল্টুদা নন্টে ফন্টের খাবার ঝেড়ে খায়। মিথ্যে কথা বলে তাদের হাতি স্যারের কাছে মার খাওয়ায়, পদে পদে নাস্তা নাবুদ করতে থাকে কেল্টুদা, বারে বারে নন্টে ফন্টে কে জব্দ করতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে যায় কেল্টুদা কেল্টু দার মুখে বড় বড় কথা সে নাকি তান্ত্রিক হবে সে নাকি ক‍্যারেটে ম্যান হবে ,আর বাঘ নাকি তাকে ভয় পাবে…… কিন্তু নন্টে ফন্টে বুদ্ধি সবাইকে মার খাওয়ায়, ও জব্দে পরে….. এইভাবেই নন্টে ফন্টের কাহিনী সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন অভিনেতা ও অভিনেত্রীরা……. সপরিবারে দেখার মত ছবি, ছোট থেকে বড় সবার জন্য, এই নন্টে ফন্টে বড় পর্দায় আজ থেকে শুরু হল। ……… রিপোর্টার কলকাতা থেকে শম্পা দাস ও সমরেশ রায়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

E il quarto è un rosa (molto) caldo con una breitling replica finitura a lumaca, che sarà disponibile a maggio di quest'anno.

I really dig the silver dial variants – but I am also an entirely swiss replica rolex boring individual.